October 10, 2024, 6:24 am

সংবাদ শিরোনাম
আসন্ন শারদীয়া দুর্গাপূজা শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য প্রশাসন ও জনগণের প্রীতি আহ্বান – পর্ব ৮ প্রশাসন সংস্থা ব্রিটিশ আইনের মাধ্যমে শাসন ব্যবস্থা চলতে পারে না-পর্ব ৭ মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন

গোপনে স্বামীর কিডনি বিক্রি করে দিলেন স্ত্রী ও তার মা

গোপনে স্বামীর কিডনি বিক্রি করে দিলেন স্ত্রী ও তার মা

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্ক

গোপনে এক ব্যক্তির কিডনি বিক্রি করে দেয়ার অভিযোগে উঠেছে স্ত্রী ও তার মায়ের বিরুদ্ধে। স্বামীর কিডনি বিক্রি করে সেই টাকা নিয়ে নিজের সন্তানদের রেখেই চলে গেলেন সেই নারী। ঘটনা ভারতের।

আলিপুর আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার গঙ্গাসাগরের বাসিন্দা উত্তম মাইতি একটি বেসরকারি সংস্থার পদস্থ কর্মকর্তা। থাকেন পাটুলিতে। উত্তমবাবু জানান, ২০১১ সালে বাগুইআটির বাসিন্দা জুঁই সাহা নামে এক নারীর সঙ্গে তার পরিচয় হয়। সেই সূত্রে প্রেম। তারপরে বিয়ে। ২০১৪ সালে যমজ মেয়েও হয় তাদের। ২০১৬ সালে জুঁইয়ের মা গীতা অসুস্থ হয়ে ই এম বাইপাসের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। তার দু’টি কিডনিই নষ্ট হয়ে গিয়েছিল।

উত্তমবাবু বলেন, শাশুড়ির আর আমার ব্লাড গ্রুপ এক। তাই মাকে বাঁচাতে জুঁই আমার কিডনি চেয়ে চাপ দিতে থাকে।’ স্ত্রীর চাপে শাশুড়িকে একটি কিডনি দানও করেন উত্তমবাবু।

বৃহস্পতিবার আদালত চত্বরে তিনি বলেন, ২০১৬ সালের নভেম্বরে আমার কিডনি নেয়া হয়। ওই সময়ে শাশুড়িও হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। কিডনি দান করার কয়েক সপ্তাহ পর থেকেই সাংসারিক নানা বিষয় নিয়ে আমার সঙ্গে ঝগড়া করে মাঝেমধ্যে বাপের বাড়িতে চলে যেত জুঁই। ২০১৮ সালের আগস্টে দুই মেয়েকে রেখে পাকাপাকিভাবে সেখানে চলে যায়।

উত্তমবাবুর দাবি, মাস দু’য়েক আগে জুঁইয়ের আলমারি থেকে একটি ফাইল খুঁজে পান তিনি। তাতে তার ছবির নীচে লেখা রয়েছে সাবির আহমেদ। সেই সাবির এক নারীকে কিডনি দান করেছেন বলে নানা নথি রয়েছে।

বিচারকের কাছে উত্তমবাবুর অভিযোগ, তিনি সব নথি খতিয়ে দেখে জেনেছেন, তার শাশুড়ির কিডনি আদৌ নষ্ট হয়নি। মা ও মেয়ে মিলে ভুয়া নামে তার কিডনি সাড়ে তিন লাখ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছেন। ওই কিডনির গ্রহীতার খোঁজও পেয়েছেন তিনি। ফোনে উত্তমবাবুর স্ত্রী জুঁইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, কোনোভাবেই জোর করে কিডনি বিক্রি করা হয়নি। উত্তম নিজের ইচ্ছায় ওই কিডনি বিক্রি করেছে। আমার মা এ বিষয়ে সব কিছু জানেন। আমি ওই কিডনি বিক্রি করিনি। সংসারে আর্থিক অনটনের জন্যই আমি বাড়ি ছেড়ে চলে এসেছি।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর